By 
Biborno Tushar PDF বাংলা বই। বিবর্ণ তুষার PDF – মুহম্মদ জাফর ইকবালএর লেখা একটি বাংলা উপন্যাস বই। এটি মুহম্মদ জাফর ইকবালের লেখা একটি জনপ্রিয় উপন্যাস বই এবং বইটিতে মোট ৮৬ পাতা রয়েছে। বিবর্ণ তুষার বইটির PDF আমরা সংগ্রহ করেছি যার সাইজ মাত্র ১৬ এমবি। বইটি প্রতীক প্রকাশনা সংস্খা প্রথম ১৯৯৩ সালে প্রকাশ করে। আপনাদের সুবিধার্থে আমরা বইটির পিডিএফ ফাইল লিংক নিচে শেয়ার করলাম যা থেকে আপনারা বইটি পড়তে এবং ডাউনলোড করতে পারবেন।
ফ্ল্যাপে লেখা কিছু কথাঃ
উপন্যাসটি শুরু হয় একটা সায়েন্স ল্যাবে, ছোটবেলা থেকে নারীসঙ্গ বিবর্জিত প্রচন্ড মমেধাবী এক বাঙালি ডক্টর, ডক্টর তারিক উপন্যাসের অন্যতম প্রধান চরিত্র। আরেক বাঙালি পরিবারে ডিনারের নিমন্ত্রণ রক্ষা গিয়ে মিলি নামের এক মেয়ের প্রেমে পড়ে সে, যে কিনা আরেকজন কে ভালবাসে। সেদিন ডিনারে আরো নিমন্ত্রিত হয়ে এসেছিল প্রচন্ড সুদর্শন জামিল, যার অন্তরে কোন ভালবাসা নেই, কারো জন্যই নেই। ফরিদ, ব্যাপক একরোখা এক চরিত্র, ৭১-এ যার পাঁচ ভাইকে পাকিস্তানি মিলিটারিরা একসাথে গুলি করে মেরে ফেলেছিল। সেদিনের দুঃসহ স্মৃতি ফরিদ এক মূহুর্তের জন্যও ভুলতে পারে না। শেষ পর্যন্ত এই স্মৃতির হাত থেকে বাঁচতেই সে আত্মহত্যা করে বসে।
মুহম্মদ জাফর ইকবাল হলেন একজন বাংলাদেশী কথাসাহিত্য ও বিজ্ঞান কল্পকাহিনী লেখক, কলাম লেখক, পদার্থবিদ, শিক্ষাবিদ ও আন্দোলনকর্মী। জাফর ইকবালের জন্ম, ১৯৫২ সালের ২৩ ডিসেম্বর তারিখে সিলেটে। তার পিতা মুক্তিযোদ্ধা শহীদ ফয়জুর রহমান আহমদ এবং মা আয়েশা আখতার খাতুন। জাফর ইকবাল ১৯৬৮ সালে বগুড়া জিলা স্কুল থেকে এসএসসি এবং ১৯৭০ সালে ঢাকা কলেজ থেকে এইচএসসি পাশ করেন। জাফর ইকবাল বিশ্ববিদ্যালয় জীবন থেকেই লেখালেখি করেন। তার প্রথম বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনীমূলক গল্প কপোট্রনিক ভালোবাসা সাপ্তাহিক বিচিত্রায় প্রকাশিত হয়েছিল। তার লেখা কিছু উপন্যাস চলচ্চিত্রে রূপায়িত হয়েছে। তিনি শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের একজন অধ্যাপক। এবং ২০১৮ সালের জানুয়ারী পর্যন্ত একই বিশ্ববিদ্যালয়ের তড়িৎ কৌশল বিভাগের প্রধান হিসেবে দায়িত্বপ্রাপ্ত ছিলেন। ২০১৮ সালের ৩ মার্চে সিলেট শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপক মুহম্মদ জাফর ইকবালকে ছুরিকাঘাত করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তমঞ্চে ইলেকট্রিকাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং (ইইই) উৎসবের রোবটিক প্রতিযোগিতার সমাপনী অনুষ্ঠানে অধ্যাপক ইকবালের মাথায় হামলা চালায়।
Comments